প্রতি সপ্তাহে 4000 হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করুন।

শীতকালে সিলেটের দর্শনীয় স্থান।

প্রতি সপ্তাহে 4000  হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করুন নতুন কিছু  উপায়ে। আপনারা যারা প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে চান আজকের আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তাদের জন্য। আজকে আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে কারণ এখন অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ হয়ে গিয়েছে। আপনি চাইলেই খুব সহজেই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারব।

কি কারণে যে কেউ চাইলেই প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবে। আমি আজকের আর্টিকেলটিতে কিভাবে প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায় সেটা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব। আপনারা অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে  পড়বেন। কেননা আজকের আর্টিকেলি হতে পারে আপনার লাইফে ইনকামের সেরা একটি মাধ্যম।

 আমি সে সমস্ত উপায় গুলোই আপনার সাথে সঙ্গে শেয়ার করব যেগুলো অনুসরণ করলে আপনি প্রতি মাস সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারব। বন্ধুরা আপনারা যেহেতু প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করতে চান এক্ষেত্রে আপনাদের কিছু টিপস অনুসরণ করতে হবে। বর্তমান সময়ে অনলাইন এবং অফলাইন দুই মাধ্যমেই বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়।

অনেকেই টাকা ইনকামের উপায় ভালোমতো না জানার কারণে টাকা ইনকাম করতে ব্যর্থ হচ্ছে। তবে বন্ধুরা নাই আপনাদের চিন্তিত হওয়ার কোন কারণ নেই। আমরা আজকের পোস্টে কিভাবে প্রতি সপ্তাহে চার হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করব। আর আপনি এভাবেই খুব সহজে প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

• আর্টিকেল লিখে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
•  ব্লগিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
• ইউটিউব থেকে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
• ফেসবুক থেকে প্রতি সপ্তাহ আয় করুন
• ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
• অনলাইন ব্যবসা করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
• ওয়েবসাইট তৈরি করে প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা আয়
• এ আই এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করুন
• অনলাইন  সার্ভে করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন।
• সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করে আয় করুন
• অনলাইন টিউশনের মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে আয়
• গ্রাফিক্স ডিজাইন করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
• ডাটা এন্ট্রি করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
• শেষ কথা

বর্তমানে অনলাইনে যুগে অনেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে ইনকাম করছে। তবে অনেকেই সঠিক গাইডলাইন না জানার কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনলাইন  থেকে ইনকাম করতে পারছে না। এজন্যে আমরা আজকে আপনাদের সামনে এমন কিছু উপায় বা গাইডলাইন তুলে ধরব যেগুলো আপনি অনুসরণ করলে প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

আমরা প্রায় সকলেই জানি আর্টিকেল রাইটিং কি। আর্টিকেল রাইটিং বলতে কোন বস্তু বা বিষয়ের উপর বিস্তারিত আলোচনা বা লেখা লেখি করা কেই বোঝায়। অনলাইনে আর্টিকেল রাইটিং এর প্রচুর পরিমাণ চাহিদা রয়েছে আপনি চাইলে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এতে আপনার কোন উপকার ইনভেস্ট করতে হবে না আপনি এখান থেকে জিরো ইনভেস্টমেন্ট থেকেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনিও চাইলে আর্টিকেল রাইটিং করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

আর্টিকেল রাইটিং করার জন্য আপনাকে তেমন কোন অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার প্রয়োজন হয় না শুধুমাত্র টাইপিং স্পিড একটু ভালো থাকলে এবং সাধারণ জ্ঞান থাকলে আর্টিকেল লেখা যায়। সাধারণত বিভিন্ন প্রকার নিউজ পেপার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ হাজার টাকা বা এর বেশি ইনকাম করা যায়। আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং আছে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনি অনায়াসে সপ্তাহে 4000 টাকা বা এর বেশি ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন ফ্রান্সিং মার্কেটপ্লেসে আর্টিকেল রাইটিং করে ইনকাম করা যায়। সেখানে আর্টিকেল রাইটিং এর অনেক চাহিদা এবং মূল্য রয়েছে।

আর যদি আপনি ইংলিশেই আর্টিকেল রাইটিং করতে জানেন তাহলে প্রতিটি ইংলিশ আর্টিকেল রাইটিং এর জন্য কমপক্ষে দুই থেকে তিন হাজার টাকা পাবেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন সামান্য আর্টিকেল লিখে প্রচুর নগদ টাকা-পয়সা ইনকাম করা যায়। আপনি যদি আর্টিকেল লেখায় দক্ষ হয়ে থাকেন এবং আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনি অবশ্যই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

আপনি কি জানেন শুধুমাত্র ব্লগিং করেই অনেকে অনলাইন থেকে টাকা পয়সা ইনকাম করতেছে। শুধুমাত্র ব্লগিং করেই প্রতি সপ্তাহে 4000 থেকে 5000 টাকা ইনকাম করছে। হ্যাঁ বন্ধুরা আপনি গুগলে ব্লগিং করে অনলাইনে থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং এ একটু দক্ষ হন তাহলে আপনি অনায়াসে গুগল এ আর্টিকেল লিখে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। গুগলে ব্লগিং করতে গেলে বিভিন্ন প্রকার টপিক নিয়ে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হবে কারণ আপনি এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়।

তৈরি করতে গেলে আপনাকে একটি ডোমেন প্লাস একটি হোস্টিং এর প্রয়োজন হবে। এছাড়াও আপনি ওয়েবসাইটের সঙ্গে লাগিয়ে ওয়েবসাইট  তৈরি করতে পারবেন। আপনি নিজের  ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে গুগল এডসেন্স থেকে প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা বা এর বেশি ইনকাম করতে পারবেন। ইনকাম সাধারণত আপনার দক্ষতার উপর ওঠানামা করবে মানে আপনি যত ভালো মানেন কন্টেন লিখতে পারবেন আপনার ইনকাম তত বেশি হবে। ব্লগিং যদি আপনার জানা না থাকে আপনি অবশ্যই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করব। আমরা আপনাদেরকে এ টু জেড সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।

বিভিন্ন উপায়ে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি যদি ইউটিউব থেকে প্রতি সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ হাজার বা এর থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আজকের কনটিনটি আপনার জন্য। ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন প্রকার উপায়। বর্তমান বিশ্বে ভিডিও দেখার সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম হল ইউটিউব। ইউটিউব সকলকে ভিডিও বানিয়ে এবং তা পাবলিস্ট করা মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিয়ে। আপনিও চাইলে এ সুযোগটিকে কাজে লাগিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

 আপনার চারপাশে এমন অনেক ইউটিউবার আছে যারা ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করে ইউটিউবে পাবলিশ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম কর। আপনি ইউটিউবে যে কোন প্রকার কন্টেন্ট বানিয়ে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্রে তাদের কিছু রুলস ফলো করলে নিয়মিত ভিডিও আপলোড দিলে আপনি মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পার। যদি আপনার মনিটাইজেশন অন থাকে। তাই আর দেরি না করে আপনিও চাইলে এখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। কারণ এটি একটি মুক্ত প্ল্যাটফর্ম এখান থেকে যে কেউ চাইলে টাকা ইনকাম করতে পারে।

ইউটিউবে ভিডিও বানাতে কোন প্রকার যোগ্যতার প্রয়োজন নেই এটি একটি সহজ প্রক্রিয়া যা  আপনার টাকা ইনকাম করতে সাহায্য করবে। আপনি ইউটিউবে ফানি ভিডিও কমেডি ভিডিও ইন্টারটেইনমেন্ট ভিডিও অ্যানিমেশন ভিডিও গেমিং ভিডিও ও শিক্ষামূলক ভিডিওসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরের ভিডিও বানাতে পারেন। এবং তা আপলোড করার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে  পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই যে চ্যানেল থেকে ভিডিও আপলোড দিবেন সেই চ্যানেলটির মনিটাইজেশন পেতে হবে। আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে মনিটাইজেশন পেয়ে গেলে google এডসেন্স থেকে প্রতি মাসে বা প্রতি সপ্তাহে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাই দেরি না করে এখনই একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলুন এবং নতুন ধরনের নতুন ধরনের ইউনিট ভিডিও তৈরি করে আপলোড দিয়ে টাকা ইনকাম কর।

ফেসবুক থেকে আপনি প্রতি সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হল ফেসবুক। আমাদের চারপাশে যারা স্মার্টফোন ইউজ করে এমন কাউকে খুঁজে পাবেন না যে যার একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নেই। তাহলে বুঝতেই পারছেন ফেসবুক আমাদের দেশে বা পুরো পৃথিবীতে কতটা জনপ্রিয়। প্রায় সকলেই ফেসবুক প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে।

ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে বা বিভিন্ন ধরনের বিজনেস করে টাকা ইনকাম করা যায়। ফেসবুকে আপনি ভিডিও আপলোড করে এবং সেই ভিডিও তে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে। তাছাড়া ফেসবুকে রিলস ভিডিও পানীয় টাকা ইনকাম করা যায়। তাছাড়া লাইভ অ্যাড দেখানোর মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করা যায়। অর্থাৎ আপনি ফেসবুকে সরাসরি লাইভ ভিডিও দেখানোর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারব। তাছাড়া ফেসবুকের বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে প্রোডাক্ট বিক্রির মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এর মাধ্যমে আপনি চাইলে ফেসবুকে একটি ছোটখাটো ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন। এভাবে বিভিন্ন উপায়ে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। এক্ষেত্রে আপনি আপনার প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন বানিয়ে ফেসবুকে প্রচার করে আপনার কাস্টমারের কাছে সেল করতে পারব। ফলে আপনার কোন প্রকার দোকানের প্রয়োজন হবে না। আর আপনি এ সমস্ত পদ্ধতি অনুসরণ করে অনলাইন বা অফলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারব।

এমন একটি সেক্টর যেখানে কাজ করলে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়। দেশ এবং দেশের বাইরে প্রচুর মানুষ এই ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে জড়িত। এর মধ্যে অনেকগুলো ক্যাটাগরি রয়েছে আপনি যদি যে কোন একটি ক্যাটাগরিতে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে এখান থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারব। এ সেক্টর থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব কারণ এটি একটি বিশ্ববাজার যেখানে পৃথিবীর পায় সব রকমের কাজ করা সম্ভব অনলাইনে। এখানে অনলাইনে বিভিন্ন দেশ থেকে বায়ার আসে যারা তাদের কাজ অনলাইনে করিয়ে নিতে চা। আপনি চাইলে সে সমস্ত বাইরে টার্গেট করে এবং তাদের কাজ করে দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমান বিশ্বে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যবসা সবচেয়ে বেশি তাই দিন দিনে এর চাহিদা ব্যাপক পরিমাণ বাড়ছে। গ্রাফিক্স ডিজাইন এনিমেশন ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনারা এখান থেকে প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজগুলো সাধারণত ফ্রিল্যান্সার মার্কেট প্লেসে করতে হয়। এ সমস্ত কাজ সাধারণত ফাইবার, আপ ওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ডটকম ইত্যাদি সাইটে বেশি হয়। সে ক্ষেত্রে আপনাকে এই সমস্ত সাইটে একটি অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে এবং এখান থেকে ক্লাইন খুজে বের করে তাদের কাজ নিয়ে কাজ করার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে হবে।

আপনি চাইলে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে আপনার ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের সাইড রয়েছে যেমন ফেসবুক ইউটিউব্গু‌গল বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন ব্যবসা করার মার্কেটপ্লেস হলো bikroy.com  amazon ইত্যাদি। আপনি চাইলে সেখানে আপনার অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার বিভিন্ন জিনিসপত্র নতুন পুরাতন ক্রয়-বিক্রয়ের মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এভাবে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অনলাইন ব্যবসা করার মাধ্যমে আপনি মাসের লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ নেপাল টুর প্যাকেজ ফ্রম বাংলাদেশ।

এ ছাড়া আপনি ফেসবুক মার্কেট প্লেসে ব্যবসা দার করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি ফেসবুকে একটি পেজ খুলে বিভিন্ন প্রকার প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন ক্রিয়েট করার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। এক্ষেত্রে একটি পেজ ক্রিয়েট করে আপনার প্রোডাক্টের সুন্দর একটি বিজ্ঞাপন তৈরি করে বিজ্ঞাপন পোস্ট এবং বুস্ট করার মাধ্যমে আপনার সেল বাড়াতে পারেন বা আপনার কাস্টমার কে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন।এভাবে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে অনলাইন ব্যবসা করার মাধ্যমে আপনি মাসের লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি সেটা আমরা সকলেই কম বেশি জানি। মার্কেটিং বলতে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির সাথে অ্যাফিলিয়েড প্রোগ্রাম এ জয়েন হয়ে তাদের কাজ বা তাদের প্রোডাক্ট অনলাইনে বিক্রি করে দেওয়াকে এফিলেট মার্কেটিং বলে। এফিলেট মার্কেটিং করেও প্রচুর টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আপনাদের মধ্যে যারা এপিলেট সম্পর্কে একটু ভালো বোঝেন তারা চাইলে অনায়াসে প্রতি সপ্তাহে চার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন।

প্রতি সপ্তাহে 4000  হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করুন নতুন কিছু  উপায়ে। আপনি বিভিন্ন কোম্পানির এফিলেট ক্যাম্পেইনের যোগ দিয়ে এফিলিট মার্কেটিং করে প্রতি সপ্তাহে চার হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন কোম্পানির প্রোগ্রাম এফিলেটের মাধ্যমে মার্কেটিং করে বিক্রি করে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। এক্ষেত্রে আপনার কোন উপকার ইনভেস্টমেন্টের দরকার পড়বে । আপনারা যারা এফেক্ট মার্কেটিং বোঝেন তারা চাইলে সেক্টরে কাজ করতে পারেন। সেক্টরে কাজ করে অনেকেই প্রচুর টাকা ইনকাম করে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেক জনপ্রিয় একটি সেক্টর  এফিলিয়েট মার্কেটিং। এই সেক্টরে আপনি কেবল পণ্যের প্রচার করে কমিশনের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। যেমন আপনি কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পণ্যের প্রচার করে দিবেন আপনার প্রচার করা পণ্যের বিক্রি র একটি পারসেন্টেন্স আপনাকে দেওয়া হবে এভাবেই আপনি এফিলেট থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেখানেই আপনার নিজস্ব কোন পণ্যের বা মূলধনের প্রয়োজন নেই। আপনি কোন নির্দিষ্ট কোম্পানি লিংক বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে বা আপনার নিজস্ব ওয়েব সাইটে শেয়ার করে সেখান থেকে পাপ্পু ক্রেতা যদি ওই পণ্যটি ক্রয় করে সেই ক্রয় করার মাধ্যমে আপনি কমিশন পাবেন আর এভাবে এফিলেট থেকে টাকা ইনকাম করা যা।

বর্তমানে অনেকেই ওয়েবসাইট তৈরি করে সেগুলো বিক্রি করে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে। বন্ধুরা আপনারা যদি কম্পিউটারে বেসিক স্কেল  জানা থাকে এবং ওয়েবসাইট সম্পর্কে  বেসিক ধারণা থাকে তাহলে ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রির মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ওয়েবসাইট তৈরি করতে খুব বেশি জানা বা দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। শুধুমাত্র কিছু সংখ্যক বিষয় জানলে সহজেই ওয়েবসাইট তৈরি করা যা। আপনি ইউটিউব দেখে বা গুগলে সার্চ করে ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। আপনি চাইলে কোন আইডি সেন্টার থেকে এর উপর তিন মাসের কোর্সও করতে পারেন।

এক্ষেত্রে আপনার ডোমেনও হোস্টিং বাবদ কিছু টাকা খরচ হবে কারণ সেগুলো আপনার কিনে নিতে হবে। আমরা অনেকেই আছি ব্লগিং করতে চাই কিন্তু ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করতে হয় তার সম্পর্কে জানিনা। ফলে অনেকেই ওয়েবসাইট কিনার দিকে ধাবিত হয় আপনি চাইলে এ সমস্ত ক্লায়েন্টের কাছে ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রি করতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনি একটা ওয়েবসাইট থেকে সর্বনিম্ন ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে আপনি তাদেরকে ওয়েবসাইট তৈরি করে দিয়ে নির্দিষ্ট একটি চার্জ নিতে পারবেন। বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা অনলাইন বিষয়গুলো তো বেশি দক্ষ হয় তাই আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে ওয়েবসাইট বানিয়ে বিক্রি করে আপনি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি ওয়েবসাইট বানিয়ে  নিজেই কনটেন্ট লিখে ব্লগিং করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ওয়েবসাইট ক্রয় বিক্রয়ের মাধ্যমে খুব সহজেই প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

পৃথিবীতে  এ আই খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠতেছে দিন দিন। এ আই মানে হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এয়াই পৃথিবীতে আসার পরে অনেক কাজই মানুষের সহজ হয়ে গেছে। এর মাধ্যমে এখন মানুষ নিজের কাজ না করে মোবাইল কম্পিউটার রোবটের সাহায্যে কাজ করিয়া থাকে।এটি বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং বর্তমানে অনেক কোম্পানি এই টুলস তৈরি করছে। এছাড়া আপনি এর মাধ্যমে বিভিন্ন তথ্য জানতে পারবেন। যেমন আপনার যদি কোন কিছু জানার ইচ্ছা হয় তাহলে আপনি চ্যাট জিপিটি কে প্রশ্ন করলে অনার্সের সে তার উত্তর দিয়ে দিবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন পৃথিবীটা কত সহজ হয়ে গেছে এ আই  আসার পরে।

এছাড়া এআইয়ের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ইবুক তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন। এমনকি একটি আস্ত ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে আপনাকে নিজস্ব ক্রিয়েটিভিটি পাঠাতে হবে। মানে আপনাকে এ আই কে ওই কাজ সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে। আপনি এভাবেই প্রতি সপ্তাহে ৪ হাজার টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন।এ আই

 মাধ্যমে আপনি যে সকল বিষয়ে ইনকাম করতে পারবেন তা হল-

• কন্টেন্ট লিখে
• ভিডিও এডিটিং এর মাধ্যমে
•  ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে
•  ই-কমার্স এর প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন লেখে 
• ওয়েবসাইট তৈরি করে

এই কাজগুলো আপনাকে অনেক সময় নিয়ে করতে হবে না। মিসাইলে খুব সহজে এ কাজগুলো করতে পারবেন আপনি শুধু এআইকে মুখে বলে দেবেন এয়াই আপনার কাজ করে দেবে। আপনাকে শুধু কিছু নিজে থেকে এডিট করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে যে টপিকে কাজ করে নিতে চান সে টপিকটি এ আই কে ভালোভাবে বুঝিয়ে দিতে হবে। এ আই এর মাধ্যমে আপনি মাসে প্রায় ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আমি সে সমস্ত উপায় গুলোই আপনার সাথে সঙ্গে শেয়ার করব যেগুলো অনুসরণ করলে আপনি প্রতি মাস সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারব। বন্ধুরা আপনারা যেহেতু প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করতে চান এক্ষেত্রে আপনাদের কিছু টিপস অনুসরণ করতে হবে। বর্তমান সময়ে অনলাইন এবং অফলাইন দুই মাধ্যমেই বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়।

বর্তমানে অনলাইনে যুগে অনেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে ইনকাম করছে। তবে অনেকেই সঠিক গাইডলাইন না জানার কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনলাইন  থেকে ইনকাম করতে পারছে না। এজন্যে আমরা আজকে আপনাদের সামনে এমন কিছু উপায় বা গাইডলাইন তুলে ধরব যেগুলো আপনি অনুসরণ করলে প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকার বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমানে অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে সার্ভিস রয়েছে যেখানে কিছু দক্ষতা অর্জন করে প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকার মত ইনকাম করা সম্ভব। করতে পারেন কারণ পেইড সার্ভিস করলে বেশি টাকা উপার্জন করা যায। এছাড়া ফ্রি সার্ভে করেও প্রতিদিন অনলাইন থেকে ২০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করা যায।এখানে আপনার কাজ হল তাদের প্রশ্নের উত্তরগুলো দেওয়া তারা মূলত আমাদের কাছ থেকে তাদের পরিষেবা গুলো সম্পর্কে ফিডব্যাক নিয়ে নিতে চায়। আর এই ফিডব্যাক দেওয়ার বিনিময়ে তারা আপনাকে টাকা পেমেন্ট করে। টাকা ইনকাম করা সম্ভব। 

আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে দক্ষ হন এবং মিডিয়া ব্যবহারে অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এ কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এটি অনেকটা চাকরির মত আপনাকে কোন কোম্পানি হয়ে তাদের সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট বা চালাতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন অনেক বড় বড় পেইজ রয়েছে যা একার পক্ষে চালানো সম্ভব না সেই সমস্ত পেজর মালিক অনেক সময় বিভিন্ন এক্সপার্ট হায়ার করে থাকে আপনি চাইলে সে সমস্ত পেজে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

আপনি সে সমস্ত পেজের মডারেটর হিসেবে কাজ করতে পারেন এবং টাকা ইনকাম করতে পারেন। এখানে আপনার কাজ হবে এডমিনের নির্দশনা অনুসরণ করে বিভিন্ন পোস্ট করা কন্টেন লেখা এবং পেজটি পরিচালনা করা। এভাবেই অনেকেই অনলাইনে সার্ভিস দিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করতেছে আপনিও চাইলে এটি করতে পারেন যদি এ সমস্ত কিছু আপনার জানা থাকে। আপনিও দিনের কয়েক ঘন্টা ব্যয় করে এই সোশ্যাল ম্যানেজমেন্ট মিডিয়ায় কাজ করে আয় করতে পার।

অনলাইনে টিউশনের মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। আপনি যদি গণিতবিজ্ঞানের অন্যান্য সাবজেক্টে ভালো হয়ে থাকে তাহলে এসব সাবজেক্ট অনলাইনে পড়িয়া টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

 এক্ষেত্রে আপনি অনলাইনে ছাত্র পরিয়ে বার শিখিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনি প্রতি ঘন্টা ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা চার্জ করেন তাহলে আপনি অনায়াসে সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রায় ১০ থেকে ১৩ ঘন্টা টিউশন করতে হবে এ কাজটি করতে পারবেন

 আমি সে সমস্ত উপায় গুলোই আপনার সাথে সঙ্গে শেয়ার করব যেগুলো অনুসরণ করলে আপনি প্রতি মাস সপ্তাহে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারব। বন্ধুরা আপনারা যেহেতু প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করতে চান এক্ষেত্রে আপনাদের কিছু টিপস অনুসরণ করতে হবে। বর্তমান সময়ে অনলাইন এবং অফলাইন দুই মাধ্যমেই বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করা যায়।

এখন আমি আপনাদের সঙ্গে গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে আলোচনা করব। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনে দক্ষ হন তাহলে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন কেননা অনলাইনে মার্কেটপ্লেসে গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রচুর পরিমাণে চাহিদা রয়েছে। এসি দাকে কাজে লাগিয়ে প্রতিমাসে ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেকেই অনলাইন প্লাটফর্মে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে যেমন ফাইবার আপ ওয়ার্ক এ গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করে।

আরো পড়ুনঃ মালদ্বীপ ভ্রমণ গাইড ও ১০ টি পর্যটন এলাকা।

এসমস্ত মার্কেট প্লেসে প্রথম অবস্থায় হয়তো 10 থেকে 15 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন কিন্তু আপনি যখন মার্কেটপ্লেসে একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে যাবেন তখন আস্তে আস্তে আপনার ক্লাইন্ট বাড়বে এবং আপনার আই ইনকামও বাড়বে। গ্রাফিক্স ডিজাইন সেক্টর বিভিন্ন ধরনের কাজ করে হয়ে থাকে যেমন পোস্টার ডিজাইন ব্যানার ডিজাইন লোগো ডিজাইন ইত্যাদি। আর গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ করতে আপনাকে কোন প্রকার ইনভেস্ট করতে হবে না আপনার একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার এবং একটি ওয়াইফাই সংযোগ থাকলে আপনি কাজগুলো করতে পারবেন।

বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে সহজ ও জনপ্রিয় সাইট হল ডাটা এন্ট্রি। এ কাজটি করতে খুব বেশি দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং কাজ নাও জানেন তার পরেও আপনি ডাটা এন্ট্রি কাজ করতে করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কারণ ডাটা এন্ট্রি র কাজটি অনেক সহজ একটি কাজ। এ কাজটি একবার দুবার করলেই শিখে ফেলতে পারবেন তাই আপনিও চাইলে ডাটা এন্ট্রি করে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ডাটা এন্ট্রি কাজ করতে হলে আপনাকে কিছু বিষয়ে কাজ জানতে হবে যেমন-

• মাইক্রোসফট অফিস
• মাইক্রোসফট এক্সেল
• মাইক্রোসফট ডকুমেন্ট
• মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট মাইক্রোসফট ওয়ার্ড

তাহলে আপনি ডাটা এন্টির কাজ করে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখন প্রশ্ন হল ডাটা এন্টির কাজ আপনি কোথায় পাবেন। ডাটা এন্টির কাজ আপনি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে যেমন ফাইবার অফ ওয়ার্ক ফ্রিল্যান্সার ডটকম এই সমস্ত সাইটে আপনি পেয়ে যাবেন। এছাড়াও কোন সরাসরি কোন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে আপনি কাজগুলো নিতে পারবেন।

প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করার সর্বমোট ১৪ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এ  আর্টিকালে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি আশা করি আপনারা তা বুঝতে পারছেন। আমাদের দেখানো পথ অনুসরণ করলে আপনি অবশ্যই প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে হলে প্রচুর পরিমাণে ধৈর্যের প্রয়োজন রয়েছে যদি আপনি সে পরিমাণ ধৈর্য থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আমার লেখাগুলো যদি আপনাদের ভালো লাগে লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই লেখাটির শেয়ার করবেন এবং আপনাদের পরিচিত মানুষদের দেখার সুযোগ করে দিবেন। আর যদি লেখার মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমরা আপনাদের কমেন্টের রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করব।