তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়।

 

আপনারা অনেকেই চান আপনাদের তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করার জন্য। কিন্তু অনেকেই জানেন না কিভাবে তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করা যায় সম্পূর্ণ ঘরোয়া  উপায়ে। আমরা সবাই চাই আমাদের ত্বকে এবং আমাদের সৌন্দর্যকে সবার সামনে স্মার্ট হিসেবে দেখাতে। আর তাই যারা কালো তারা ভিন্ন উপায় খুঁজে দেখেন ফর্সা হওয়ার জন্য।

তৈলাক্ত-ত্বক-ফর্সা করার-ঘরোয়া-উপায়

আপনি যদি আপনার তৈলাক্ত ত্বককে ঘরোয়া উপায়ে ফরসা করতে চান তাহলে কিছু নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি আপনার তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারবেন। তাই চলুন জেনে নেই কিভাবে তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করা যায় বিভিন্ন ঘরোয়া  উপায়ে।

পেজ সূচিপত্রঃ নিচের যে অংশ থেকে পড়তে চান ক্লিক করুন।

ত্বকের তৈলাক্ত দূর করার উপায়।

গ্রীষ্ম বর্ষার সব ঋতুতেই ত্বক সুস্থ রাখতে প্রয়োজন যত্নের। ত্বকের সমস্যা যেমন আলাদা আলাদা তেমনি  ত্বকের যত্ন আলাদা আলাদা। যাদের তৈলাক্ত ত্বক তাদের ভোগান্তি একটু বেশি। যাদের ত্বক তৈলাক্ত শুধু তারাই বোঝে এর যন্ত্রণা কতটুকু সুন্দর করে মেকাপ করুক না কেন কিছুক্ষণ পর পর সেই তেল  চিটচিটে ভাব থেকেই যায়। বাইরে বের হলেই ধুলাবালি ময়লা মুখে লেগে যায় বিরক্তি করা অবস্থা।

এর ফলে আপনার ব্রণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তৈলাক্ত ত্বকে রাসায়নিক প্রসাধন এর চেয়ে ঘরোয়া উপায় বেশি কাজ করে। আপনার ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে ঘরোয়া উপায়ের বিকল্প নেই। ঘরোয়া উপায়ে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বলে অনেকেই এই পন্থা বেছে নিচ্ছে।

ঘরোয়া উপায় ত্বক ফর্সা করার উপায়।

ঘরোয়া উপায় বলতে সাধারণত প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে ফ্রেশ ওয়াশ করাকে বোঝায়। এক্ষেত্রে আপনি সহজেই ঘরোয়া উপায়ে ফেসওয়া শ তৈরি করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু প্রাকৃতিক নির্যাস সমৃদ্ধ যিনি সংগ্রহ করতে হবে। যেমন ধরুন বেসনের ফেসওয়াশ তৈরি করে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার ত্বক যেমন ফর্সা হবে কোন প্রকার সাইড ইফেক্ট বা ক্ষতিকর দিক থাকবে ।

আরো পড়ুনঃমালদ্বীপ ভ্রমণ গাইড ও ১০ টি পর্যটন এলাকা।

এক্ষেত্রে আপনি বাজার থেকে ভালো মানের বেসন কিনে নিয়ে  আসতে পারেন। যা আপনার ত্বকের তেল চিটচিটে ভাব দূর করবে এবং ত্বককে গভীর থেকে ফর্সা করবে। এটি ব্যবহার করতে প্রথমে আপনি দুই চামচ বেসন এবং ৪ চামচ দুধ ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন। এরপরে আপনি মুখে গলায় ভালোভাবে লাগিয়ে রাখুন। এভাবে লাগিয়ে রাখার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেল। এভাবে আপনি সপ্তাহে সাত দিন দিনে দুইবার করে ব্যবহার করুন। আপনি নিজে লক্ষ্য করবেন আপনার ত্বক আগের থেকে উজ্জ্বল এবং ফর্সা হয়ে গে।

যে সকল ফলমূল খেলে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। 

আপনি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে অনেক ধরনের ফল খেতে পারেন। যেমন পেয়ার ডালিম লিচু কলা শসা ইত্যাদি। শসার কথা বলে শেষ করার হবে না কারণ আপনি ত্বকের যত্ন নিচ্ছেন অথচ শসা ব্যবহার করছেন না এমনটি ভাবা অসম্ভব। ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে যা ত্বক গঠনে সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সাহায্য ক।

তোকে সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে আপনি সব ধরনের ফল খেতে পারেন এতে কোন বাধা নেই। কারণ ফলের মধ্যে থাকা ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সাইড ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে প্রচুর পরিমাণ ভূমিকা রা। তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে প্রচুর পরিমাণ ফল খেতে হবে এবং এর সঠিক যত্ন নিতে হবে। যে সমস্ত জিনিস ত্বকের জন্য ক্ষতিকর সে সমস্ত জিনিস থেকে দূরে থাকতে হবে তাহলে আপনি আপনার ত্বককে সুন্দর করে রাখতে পারবেন।

যে সকল খাবার খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য প্রাকৃতিক খাবারের দিকে আপনাকে অবশ্যই ভালোভাবে নজর দিতে হবে। আমাদের শরীরের বেশিরভাগই পানি। পানি শরীরকে নমনীয় করে  রাখে। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খাওয়ার ফলে ত্বক কমলিও হয় এবং সৌন্দর্য বাড়ে। আমাদের প্রতিদিন কমপক্ষে দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করা উচিত। আবার ত্বকের উজ্জ্বলতায় ব্যাপক অবদান রয়ে। তাই মাঝে মধ্যে গ্রিন টিউ পান করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ টাফনিল এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা ২০২৫।

এর মধ্যে অনেক উপকারী উপাদান রয়েছে যা রূপচর্চাতেও ব্যবহৃত। গাজর টমেটো কলা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন ত্বকের যত্নে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। আর গাজর খেলে টক উজ্জ্বল ও লাবণ্যময় হয় প্রাণবন্ত হয়ে যায়। আপনি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারব।

শ্যামলা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি।

ইতিপূর্বে আপনারা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি সম্পর্কে জেনেছেন। অনেকের শ্যামলা ত্বক নিয়ে মন খারাপ বা দুশ্চিন্তায় থাকেন। তাই নিজেকে সুন্দর দেখানোর জন্য বিভিন্ন রাসায়নিক ক্রিম ব্যবহার করেন এতে করে অনেক সময় আপনাদের নানান ধরনের সমস্যার সম্মুখীন। মূলত রাসায়নিক যেসব ক্রিম পাওয়া যায় তাদের কিছু না কিছু সাইড ইফেক্ট থাকে যা অনেক তকে ক্ষতি করে থাকে। তাই আপনারা চাইলে আপনাদের শ্যামলা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারেন সম্পূর্ণ ঘরোয়া  উপায়ে।

তৈলাক্ত-ত্বক-ফর্সা করার-ঘরোয়া-উপায়

আমাদের শরীরে প্রায় বেশিরভাগ অংশই পানি দিয়ে বেষ্টিত। তাই আপনার শ্যামলা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে বেশি করে পানি পান করুন। কারণ পানি আপনার শরীরকে নমনীয় করে রাখবে। এটি কের আদ্রতা ধরে রা। যখনি দেখবেন আপনার ত্বক সাদা হয়ে গেছে তখনই  বুঝবেন আপনার ত্বক আদ্রতা হারিয়ে ফেলেছে। এ সময় আপনি গোলাপ জল ভরা পানি স্প্রে করতে পারেন। আপনি চাইলে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।

বেসনের ফেসপ্যাক। 

এক্ষেত্রে আপনি বাজার থেকে ভালো মানের বেসন কিনে নিয়ে  আসতে পারেন। যা আপনার ত্বকের তেল চিটচিটে ভাব দূর করবে এবং ত্বককে গভীর থেকে ফর্সা করবে। এটি ব্যবহার করতে প্রথমে আপনি দুই চামচ বেসন এবং ৪ চামচ দুধ ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন। এরপরে আপনি মুখে গলায় ভালোভাবে লাগিয়ে রাখুন। এভাবে লাগিয়ে রাখার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেল। এভাবে আপনি সপ্তাহে সাত দিন দিনে দুইবার করে ব্যবহার করুন। আপনি নিজে লক্ষ্য করবেন আপনার ত্বক আগের থেকে উজ্জ্বল এবং ফর্সা হয়ে গেছে।

ডিম ও শশা ।

ডিম ও শশা মানুষের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী একটা জিনিস। এগুলো তোকে ঢিলেঢালা ভাব দূর করে তোকে টানটান করে তোলে। ডিমের সাদা অংশ ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এটা মুখে লাগালে মুখের ঢিলেঢালা ভাব দূর করে এবং ত্বককে টানটান করে তোলে। এক্ষেত্রে আপনি বাজার থেকে ডিম এনে এর সাদা অংশ দিয়ে এটি পেস্ট তৈরি করতে পারেন।

 এক্ষেত্রে আপনি টিমের সাদা অংশের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে একটি পেজ তৈরি করে তা মুখে লাগাতে পারেন। এটা মুখে লাগানোর ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটা আপনার ত্বকের আদ্রতা ঠিক রাখবে। শসা আপনার ত্বকের ভিতরটা ঠান্ডা র। বে এভাবে আপনি আপনার ত্বক এর যত্ন নিতে পারেন সম্পূর্ণ ঘরোয়া  উপায়ে।

পাকা কলার ফেসপ্যাক।

পাকা কলা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী অনেকেই তাদের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য সম্পূর্ণ ঘরোয়া উপায় পাকা কলা ব্যবহার করে থাকে। পাকা কলার কিছু নির্দিষ্ট গুনাগুন রয়েছে যা আপনার ত্বককে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। পাকা কলা তৈলাক্ত ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। পাকা কলা ত্বকের কোমলতা এবং উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। আপনি চাইলে ঘরে বসে সম্পূর্ণ ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন নিতে পারেন পাকা কলা সাহায্।

এক্ষেত্রে আপনি একটি পাকা কলা দুইটি দেশী লেবু এবং দুই চামচ মধু নিন। কলার খোসা ছাড়িয়ে সম্পূর্ণ কলা একটি বাটিতে ভালোভাবে চটকিয়ে নিন। এবার লেবু সুন্দর ভাবে কেটে লেবুর রস সেই বাটির মধ্যে দিয়ে দিন দুই চামচ এবং দুই চামচ মধু এর মধ্যে মিশিয়ে  নিন। এবার সম্পূর্ণ বাটিতে থাকা অংশকে ভালোভাবে গুলিয়ে  গারো পেস্ট করে নিন। এবারে পেস্ট সম্পূর্ণ যত্ন সহকারে মুখে ঘাড়ে গলায় হাতে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লাগিয়ে নিন। এবার ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এবার নরম তোয়ালে দিয়ে যে সমস্ত জায়গায় পেস্টি লাগিয়েছিলেন চেপে ধরে মুছে ফেল। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার আপনি এই পেজটি লাগান দেখবেন ভালো একটি ফলাফল পাবেন।

পাকা কমলার ফেসপ্যাক।

মুখের তেল চিটচিটে ভাব দূর করতে কমলালেবুর জুরি নেই। সম্পূর্ণ ঘরোয়া উপায় এটি তৈরি করতে পারবেন। আপনার তেমন কোন খরচও করতে হবে না শুধু হালকা একটা রেসিপি তৈরি করলে আপনি খুব সহজেই এটা তৈরি করতে পারবেন। আপনি কমলালেবু খাওয়ার পরে যে অংশ ফেলে দেন আপনি সেই অংশ দিয়েই তৈরি করতে পারবেন। এখন আপনারা বুঝতে পারবেন ফেলে দেওয়া জিনিসও অনেক কাজের হয় অনেক সময়।

এটা তৈরি করতে আপনাকে একটি কমলা লেবুর খোসা এবং চার চামচ দুধ ও এক চামচ কাঁচা হলুদ বাটা একটি ব্যালেন্ডারের মধ্যে দিয়ে ভালোভাবে গারো একটি  পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে।এবারে পেস্ট সম্পূর্ণ যত্ন সহকারে মুখে ঘাড়ে গলায় হাতে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লাগিয়ে নিন। এবার ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এবার নরম তোয়ালে দিয়ে যে সমস্ত জায়গায় পেস্টি লাগিয়েছিলেন চেপে ধরে মুছে ফেল। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার আপনি এই পেজটি লাগান দেখবেন ভালো একটি ফলাফল পাবেন।

আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশ পেমেন্ট।

লেবুর রস ও মধুর প্যাক।

তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে লেবু সবচেয়ে ভালো একটি উপাদান। লেবুতে থাকা সাইটিক এসিড ত্বকের তেল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এক টেবিল চামচ তাজা লেবুর রস এবং সমপরিমাণ মধু একটি পেস্ট তৈরি করুন।এবারে পেস্ট সম্পূর্ণ যত্ন সহকারে মুখে ঘাড়ে গলায় হাতে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় লাগিয়ে নিন।

 

তৈলাক্ত-ত্বক-ফর্সা করার-ঘরোয়া-উপায়

এবার ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এবার নরম তোয়ালে দিয়ে যে সমস্ত জায়গায় পেস্টি লাগিয়েছিলেন চেপে ধরে মুছে ফেল। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার আপনি এই পেজটি লাগান দেখবেন ভালো একটি ফলাফল পাবেন। এটি ব্যবহার করলে আপনার ত্বকে ব্রণ উঠবে না। এবং ত্বকের তৈলাক তোতা দূর হবে চকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে।

শেষ কথা।

প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা জানতে পেরেছেন তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়। আশা করি এ সম্পর্কে সম্পূর্ণ কিছু স্পষ্ট ভাবে বুঝতে পেরেছেন। এখানে কোন কিছু যদি আপনাদের বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।

আমার লেখাগুলো যদি আপনাদের ভালো লাগে লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই লেখাটির শেয়ার করবেন এবং আপনাদের পরিচিত মানুষদের দেখার সুযোগ করে দিবেন। আর যদি লেখার মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমরা আপনাদের কমেন্টের রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্বপ্ন পথ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url