মালদ্বীপ ভ্রমণ গাইড ও ১০ টি পর্যটন এলাকা।

মালদ্বীপ ভ্রমণ গাইড ও ১০ টি পর্যটন এলাকা সম্পর্কে আজকে আলোচনা করব। মালদ্বীপ অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। মূলত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং নীল পানির বিচের জন্য ভ্রমণ পিয়াসু মানুষদের আকর্ষণ করে মালদ্বীপ। এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মনোমুগ্ধকর সমুদ্র সৈকত এবং পাঁচ তারকা হোটেল এর জন্য প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে টুরিস্ট ছুটি কাটানোর জন্য এখানে ভ্রমন করতে আসে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছাড়াও এখানে নানান রকমের রোমাঞ্চকর পরিবেশ ব্যবস্থাও রয়েছে এদেশে।


সঙ্গে আছে মজাদার খাবারের ব্যবস্থা। এখানে পর্যটন খরচ তুলনামূলক কম হয় পর্যটকরা ভিড় জমায়। এটি সাধারণত একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। এখানে প্রায় ১০০% ই মুসলিম ধর্মের অনুসারী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নীলাভূমি  নির্দেশটিতে পর্যটন এলাকার অভাব নেই এখান থেকে দশটি পর্যটন এলাকা সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।

সূচিপত্রঃ নিচের যে অংশ পড়তে চান ক্লিক করুন।

মালে সিটি।

মালিসিটি হল মালদ্বীপের রাজধানী। আপনি চাইলে মালিসিটি দিয়েই আপনার ভ্রমণ শুরু করতে পারেন। মাল একটি জনবহুল শহর এর জনসংখ্যা প্রায় ১৩৩৪৫০ জোন এর আয়তন প্রায় ৯.২৭ বর্গ কিলোমিটার। মালতি উপভোগ করার মত অনেক আকর্ষণের জিনিস রয়েছে। রাস্তায় দুই পাশের তাল গাছ যেন শহরটিকে আরো সুন্দর করে তুলেছে। চারপাশে তাকালে যেন চোখ জুড়িয়ে যায় সবুজের সময়ারে।

আপনি চাইলে রাস্তার দুই পাশের বাজার গুলো ঘুরে দেখতে পারেন এগুলো খুবই সুন্দর। ছোট ছোট দোকান নিয়ে দোকানেরা বসে আছে বিভিন্ন রকমের জিনিসপত্র নিয়ে। কেউ খাবার জিনিসপত্র নিয়ে বসে আছে দোকান সাজিয়ে আবার কেউ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে দোকান সাজিয়ে বসে আছে। আপনি চাইলে জাদুঘর ঘুরে দেখতে পারেন জাদুঘরে গেলে আপনি এদেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক প্রত্ন নিদর্শন দেখতে পারবেন এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারবেন। শহরে রাস্তাঘাট গুলো খুবই সুন্দর ।

আরো পড়ুনঃ টাফনিল এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা ২০২৫।

ভাদু আইল্যান।

মালদ্বীপের সমুদ্র সৈকত গুলো বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে চমক পদ সমুদ্র সৈকতের মধ্যে অন্যতম। ভাদু আইল্যান্ড এবং এর স্বচ্ছ পানি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কারণে এর আলাদা কদর রয়েছে। মালদ্বীপে ভাদু আইল্যান্ডের পরিচিতি ব্যাপক।মালদ্বীপ ভ্রমণ গাইড ও ১০ টি পর্যটন এলাকা। তাই আপনাকে মালদ্বীপ ভ্রমণ করতে গেলে অবশ্যই ভাদু আইল্যান্ডে আসতে হবে। তা না হলে জোসনা রাতে জলের উপর পড়া তারার মেলা আপনি দেখতে পারবেন না ।

সমুদ্রে ফাইটোপ্লাঙ্কটন  বায়ালুমিনেসেন্স উৎপাদন করে ফলে নীল  নিয়ন আলোর মতো দেখায়। সমুদ্রের পানিতে অসংখ্য আলোর মতো দেখায় যেগুলো  নদীর পানির সৌন্দর্যকে আরও সুন্দর করে তোলে। এ আলো সচারচর দেখা যায় না বা সব সময় দেখা যায় না। এটি সাধারণত গ্রীষ্মের শেষ থেকে শেষ থেকে বছরের শেষ পর্যন্ত দেখা যা। যেকোনো প্রাকৃতিক ঘটনার মতো এটিও দেখার জন্য ভাগ্যের ব্যাপার রয়েছে তাই আপনারও যদি ভাগ্যে থাকে তাহলে আপনি এটি দেখতে পারবেন এবং উপভোগ করতে পারবেন।

ইথা আন্ডারসি রেস্টুরেন্ট।

মালদ্বীপ ভ্রমণ আপনাকে অবশ্যই ইশা আন্ডার্সি রেস্টুরেন্টে আসতে হবে তা না হলে আপনি অনেক সৌন্দর্যমুক্ত একটি স্থান মিস করবেন। মালদ্বীপ ভাষায় পিঠা শব্দের অর্থ হল মুক্তার মা। আর এই মুক্তার মা না মুক্তার নামকরণ হিসেবেই রেস্টুরেন্টের নামকরণ করা হয়েছে। একান্ত নিরিবিলি সময় কাটানোর জন্য এর স্টুডেন্ট জন্য সবথেকে বেস্ট চয়। হবে আশা করি মালদ্বীপে এসে আপনি একবার হলেও এর রেস্টুরেন্টে এসে ঘুরে যাবেন।

রেস্টুরেন্টে মাত্র 14 জন কাস্টমার বসার থান রয়েছে। এটি প্রায় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে পাঁচ মিটার নিচে অবস্থিত। পুরা রেস্টুরেন্টের দেখতে একটি টানেলের মত। পুরা রেস্টুরেন্টই একটি শক্ত কাজ দ্বারা আবৃত করা। ফলে দর্শনার্থীরা সমুদ্রের বুকে ভেসে থাকা শৈবাল এবং মাছ অনায়াসে দেখতে পারে। সমুদ্রের বুকে ঢেউ সমুদ্রে ভেসে থাকা মাছ ওদের শৈবাল সমুদ্রের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এখান থেকে উপভোগ করা যা। এখানে আসতে সি প্লেনের সাহায্যে আসতে হয়। এখানে পশ্চিমা ও এশিয়া খাবার পাওয়া । তবে খাবারের দাম অনেক বেশি। এখানে ১২০ ডলার এর নিচে কোন খাবার পাওয়া যায় না।

সাবমেরিন হোয়েল।

মালদ্বীপের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার মধ্যে  একটি হলো সাবমেরিন  হোয়েল। এটি দেখতে তিমি মাছের মতো বলে একে সাবমেরিন হোয়েল বলা হয়। এটি সাধারণত পানির নিচে চলাচল করে। পানির তলদেশের সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সাবমেরিন হোয়েল আসতে হবে। হোয়েল সাবমেরিন এর মাধ্যমে আপনি সমুদ্রের তলদেশে ঘুরতে পারবেন এবং রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার সাক্ষী  হবেন।

হোয়েল সাবমেরিন করে আপনি সমুদ্রের তলদেশে গেলে আপনি দেখতে পারবেন সমুদ্রের তলদেশে বিভিন্ন জীববৈচিত্র। রঙিন জলজ প্রাণী বিভিন্ন প্রকার মাছ নীল তিমি কচ্ছপ এর সাথে আপনার দেখা হবে। আপনি যদি সাগরের ডায়েট না করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য ওয়েল সাবমেরিন হবে একমাত্র পন্থা যা আপনাকে সমুদ্রের  নিচের জীবন যাপন দেখতে আপনাকে সাহায্য করবে। তাই আপনি মালদ্বীপ ভ্রমনে আসলে অবশ্যই সাবমেরিন হোয়েল ঘুরে দেখবেন।

ব্যানানা রিক।

ব্যানানা রিক মূলত একটি প্রবাল প্রাচীর। এই প্রবাল পাশেরটি দেখতে অনেকটা কলার মত তাই একে বেনানারিক বলা হয়। মালে শহরের উত্তরাংশে এই প্রবাল প্রাচীর অবস্থিত। এখানে প্রতিবছর প্রচুর পর্যটন ড্রাইভ করার জন্য এসে থা। যারা টাইপ করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য এটি একটি আদর্শ জায়গা। এটা শুধু মালদ্বীপেই নয় সারা বিশ্বের এক নম্বর প্রবাল প্রাচ। তাই এটি বিভিন্ন দেশের পর্যটকদের আকর্ষণ করে। প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে পর্যটক এখানে ভিড় জমায়।

এটি মূলত বিশ্বের সবচেয়ে অন্যতম ড্রাইভিং স্পট। যারা ড্রাইভ করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান। এখানে আপনি ড্রাইভ করলে সমুদ্রের বিশাল প্রবাল প্রাচীর এবং কোরাল এর দেখা পাবেন। সেই সাথে আপনি দেখতে পারবেন সমুদ্রের বিশাল বাস্তুতন্ত্র পাথর এবং বেশ কিছু গুহা যা আপনার  ড্রাইভ অভিজ্ঞতা কে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। আপনি এখানে মাঝে মাঝে হাগোর দেখতে পাবেন তাই বলা যায় যারা ড্রাইভ ভালোবাসেন তাদের জন্য এটি একটি রোমাঞ্চকর জায়গা।

গ্র্যান্ড ফাইডে মসজিদ।

প্রিয় পাঠক আমি আপনাদের সঙ্গে প্রথমেই আলোচনা করেছি মালদ্বীপের প্রায় ১০০%  মুসলিম। মালদ্বীপের মানুষেরা অনেকটাই ধর্মভীরু যদিও এটি ছোট একটি দেশ। এদেশের মানুষ প্রায় সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এবং আল্লাহর ইবাদত ক। তাই আপনি এ শহরে ঘুরতে আসলে দেখতে পাবেন অসংখ্য সুন্দর সুন্দর মসজিদ যা  আপনাকে মুগ্ধ করবে। গ্রান্ড ফ্রাইডে মসজিদ তার মধ্যে একটি নিচে এটা সম্পর্কে আলোচনা করব।

গ্র্যান্ড সাইডে মসজিদ মূলত মালের শহরে অবস্থিত এবং এটি পৃথিবীর সবথেকে বড় মসজিদ। এখানে প্রায় পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার মানুষ নামাজ আদায় করতে পারে একসঙ্গে। এটি বাহির থেকে দেখলে মার্বেল পাথরের সজ্জিত এবং সুন্দর সোনালী গম্বুজ বিশিষ্ট যা মানুষকে আকৃষ্ট। এখানে বহু পর্যটক এবং তাবলীগ জামাত এখানে আসে। মূলত এটার নান্দনিক সৌন্দর্যের কারণে পর্যটকদের আকর্ষণ করে। আপনি চাইলে ঘুরে দেখে আসতে পা। আপনি সকাল নয়টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত এখানে ভ্রমন করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশ পেমেন্ট।

ফুল হাদু আইল্যান্ড।

ফুল হাদু আইল্যান্ড মূলত সাদা বালু এবং স্বচ্ছ পানির জন্য বিখ্যাত। বিশেষ পাশে সারি সারি দাঁড়িয়ে থাকা নারিকেল তালগাছ এবং শান্ত পরিবেশের জন্য বেশ নাম কুরিয়েছে। এর সৌন্দর্যই মূলত মালদ্বীপের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্রে স্থান পেয়েছে। ফুল হাদু আইল্যান্ড মূলত পৃথিবীর সব থেকে দুর্গম দীপ । এখানে কোন প্রকার জনবসতি বা মানুষ বসবাস করে না ।

এই দিবে সময় কাটানোর সময় আপনি একটি অন্যরকম অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হবেন। এখানে  আপনি কুবা ড্রাইভিং করে এবং ডলফিন ও কচ্ছপ দেখে সময় কাটাতে পারেন।সেই সাথে আপনি দেখতে পারবেন সমুদ্রের বিশাল বাস্তুতন্ত্র পাথর এবং বেশ কিছু গুহা যা আপনার  ড্রাইভ অভিজ্ঞতা কে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। আপনি এখানে মাঝে মাঝে হাগোর দেখতে পাবেন তাই বলা যায় যারা ড্রাইভ ভালোবাসেন তাদের জন্য এটি একটি রোমাঞ্চকর জায়গা।

মালদ্বীপের ভাসমান শহর।

মালদ্বীপের সবচেয়ে সুন্দরতম জায়গা হল ভাসমান শহর। দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন পানির বুকে ভেসে আসে এক টুকর শহর। ভারত মহাসাগরের দৃশ্যমান হয়েছে এই  শহরটি। এটা কোন ডিপ রেগে সৃষ্টি হয়নি এটি মূলত মানুষের দ্বারাই সৃষ্টি। মালের শহর থেকে আপনি মাত্র দশ মিনিটে নৌকায় চড়ে সেখানে যেতে পারব। একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে এখানে কমপক্ষে 20 হাজার মানুষ বসবাস করতে পারবে। শহরটিতে বাড়ি রেস্তোরাঁ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মেডিকেল হসপিটাল সমস্ত কিছু রয়ে। এটি বসবাসের জন্য আদর্শ একটি জায়গা।

আমি মা তারা আশা করছে ২০২৭ সালের দিকেসমস্ত কাজ শেষ হবে। এই শহর ডিজাইন এমনভাবে করা হয়েছে জানো এর বাড়ির বারান্দা থেকে সাগর দেখতে পারে। এটি যেহেতু সাগরের মাঝে ভাসমান তাই নৌকা নিয়ে ঘোরাঘুরি করতে পা। জায়গার দাম একেবারে আকাশ ছোঁয়া। যেখানে একটি অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে আপনাকে খরচ করতে হবে ১ থেকে ২ লক্ষ ডল। তাই আপনিও চাইলে সে শহরটি ঘুরে আসতে পারেন। এবং উপভোগ করতে পারেন সাগরের বুকে এক টুকরো শহর।

 মাফুশি দ্দ্বীপ।

 মাফুশি দ্বীপ একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। এটা মালদ্বীপের সবগুলো বড়দিপ গুলোর মধ্যে একটি। বিমানবন্দর থেকে এটি প্রায় ২৭ কিলোমিটার দূরে।  মাফুশি দ্বীপ তার সাদা বালির সৌন্দর্য নীল নদী এবং প্রবাল প্রাচীর এর জন্য বিখ্যাত। এখানে অনেক বিখ্যাত হোটেল রেস্টুরেন্ট গেস্ট হাউস রয়েছে যা পর্যটকদের জন্য অনেকটা আরামদায়ক। মাফুশি কি সৌন্দর্য যা পর্যটকদের সুন্দর এবং শান্ত সময় কাটানোর জন্য উপযুক্ত।

 মাফুশি দ্বীপে যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই স্পিড বোর্ড এর সাহায্য নিতে হবে। স্পিডবোর্ডে  মাফুশি দ্বীপে  যেতে আপনার ৪৫ মিনিট সময় লাগবে। তাছাড়া আপনি কিছু স্থানীয় ফেরিওয়ালার সাহায্যে সেখানে যেতে পারবেন। প্রথমে এ দ্বীপ জেলেরা মাছ ধরার জন্য ব্যবহার করত।  মাফুশি দ্বীপে দুই একজন  পর্যটক এর আনাগোনা দেখা যায় আস্তে আস্তে এটি একটি বিশাল পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। আপনি স্পিডবোটে করে পুরো সাগর ভরে দেখতে পারবেন।

শেষ কথা।

উপরে আলোচনায় আমরা মালদ্বীপ ভ্রমণ গাইড ও দশটি পর্যটন এলাকা সম্পর্কে আলোচনা করেছে। আশা করি আলোচনায় আপনারা মালদ্বীপের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন এলাকা সম্পর্কে ধারণা পেয়েছে। উপরে আলোচনা থেকে আপনারা বুঝতে পারছেন যে মালদ্বীপের কোন কোন স্পটের আপনারা ঘুরবেন কি কি দেখতে পাবেন সে সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা গুরুত্বপূর্ণ মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। আর এই পোস্টটি আপনাদের নিকট আত্মীয় বা বন্ধু দের মাঝে শেয়ার করবেন যেন তারা অবগত হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে মোবাইলে/কম্পিউটার টাইপিং করে প্রতিদিন ৫00 থেকে ১০০০ টাকা ইনকাম করবেন।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্বপ্ন পথ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url