রাবার গাছের উপকারিতা অপকারিতা ও চাষ পদ্ধতি।
বাংলাদেশের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতিতে নতুন ফসলের সন্ধান অতি
গুরুত্বপূর্ণ। এমন একটি ভাবনাময় ফসল নিয়ে আজকে আলোচনা করব। আমাদের
দৈনন্দিন জীবনে রাবারের গুরুত্ব অপরিসীম কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা
এ ফসল সম্পর্কে। রাবার একটি দেশের অর্থনীতি তে ব্যাপক পরিমাণ ভূমিকা রাখতে পারে
তাই রাবার গাছের উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের জানা উচিত। বিশ্ববাজারে রাবারের
চাহিদা বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশেও এর চাষ ও ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এ আর্টিকেল টিতে আমরা রাবার গাছের অপকারিতা অপকারিতা ও চাষ
পদ্ধতি সম্পর্কে জানব। বিশেষ করে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রাবার চাষের বর্তমান
অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করা হবে। রাবার গাছ পরিবেশ রক্ষায়
অর্থনীতি ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে তার সম্পর্কে ও
ব্যবহারে দুটা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয় তবে সুপরিকল্পিত উন্নয়ন টেকসই
চাষাবাদের মাধ্যমে এটি মোকাবেলা করা যায়।
পেজ সূচিপত্রঃ নিচের যে অংশ থেকে পড়তে চান ক্লিক করুন।
রাবার গাছের পরিচিতি।
বৈজ্ঞানিকভাবে ফিকাস ইলাস্টিকা নামে পরিচিত রাবার উদ্ভিদ দক্ষিণ পর্ব এশিয়া
দক্ষিণ চীন এবং ইন্দোনেশিয়ার স্থানীয় এবং অন্তর্ভুক্ত। এর পাতা সবুজ এবং
এক স্বতন্ত্র চেহারা দেয়। গাছের কান্ড এবং কান্ড থেকে দুধের বের হয় যা
আবার নামে পরিচিত। রাবার গাছের বৈজ্ঞানিক নাম hevea
brasiliensis ।
খ্রিস্টপূর্ব ১৪০০ পূর্বাব্দে মেসো আমেরিকান লোকেরা এই উদ্ভিদকে বাউন্সি বল
তৈরিতে ব্যবহার করত। ভারতের লোকেরা ছোটন নদীর উপর জীবন্ত সেতু তৈরিতে এসিকর
ব্যবহার করে। কিন্তু আজ এ উদ্ভিদ একটি আদর্শ উদ্ভিদ হিসেবে সর্বাধিক ব র্জিত যা
সমৃদ্ধির রেশমি চকচকে চমৎকার বিশুদ্ধকরণ গুণাবলী রয়েছে।
সাধারণ নাম | রাবার গাছ, রাবার ডুমুর |
---|---|
বৈজ্ঞানিক নাম | ফিকাস ইলাস্টিকা |
পরিবার | মোরাকেয়া |
স্থানীয় এলাকা | দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ চীন এবং ইন্দোনেশিয়া |
ফুল ফোটার সময় | বসন্ত এবং গ্রীষ্ম জুড়ে |
পরিণত আকার | বাইরে ৩০ ফুট, ভেতরে ৬-১০ ফুট পর্যন্ত পৌঁছায় |
মাটির ধরন | জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ, সুনিষ্কাশনযোগ্য মাটি |
রাবার গাছের বৈশিষ্ট্য।
আর আমার কাছে একটি মাঝারি আকারের বৃক্ষ যার সাধারণত ২০ থেকে ৩০ মিটার পর্যন্ত
উচ্চতা হয়। এর টোনা শক্ত স্থিতিশীল যার ফলে একটি বায়ুপ্রবাহ ও মাটি ক্ষয়
রোধে সহায়ক ও ভূমিকা রাখে। এই গাছের কাঠ শক্ত এবং দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং তারা
সাধারণত গলা কারো কমপ্যাক্ট হয়।বৃক্ষের আয়তন পরিবেশ ও বৃষ্টিপাতের উপর নির্ভর
করে পরিবর্তন হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ
তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়।
রাবার গাছের পাতা সাধারণত সবুজ এবং লম্বা হয় পাতার নকশা সূক্ষ্ম রেখাচিত্র
দেখা যায় যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। পাতাগুলো সাধারণত তিন থেকে পাঁচটি
অংশে বিভক্ত থাকে যা তাদেরকে হালকা ও শ্বাস-প্রশ্বাসে সহায়তা করে। গা সাধারণত
পরিপূর্ণ হওয়ার পরে এ গাছ থেকে নেটের সংগ্রহ করা হয় এবং তা থেকে এর আবার তৈরি
করা হয়।
রাবার গাছের উপকারিতা।
রাবার গাছের বহুমুখী উপকারিতা রয়েছে এর মধ্যে পরিবেশগত অর্থনীতি গত ও সামাজিক
দিক থেকে অনেক উপকার প্রদান করে। রাবার গাছ বায়ু থেকে কার্বন শোষণ করে এবং
অক্সিজেন সরবরাহ করে যা বাতাসকে পরিষ্কার স্বাস্থ্যকর রাখে এবং জীবকুল কে
বাঁচিয়ে রাখে। কোন অঞ্চলের রাবার গাছ রোপনের ফলে জলবায়ুর পরিবর্তন
কমে আনে। এছাড়া পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং বহু মানুষের
কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে। এর কার্ড বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়।
গাছের শিকরে থাকা সুরক্ষিত পরিবেশে মাটির ক্ষয় রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
নিয়মিত রাবার গাছ প্রবন্ধ ফলে মাটির উপাদান সমৃদ্ধ হয় এবং পানি ধারণক্ষমতা
বৃদ্ধি পায়। গাছের শিকড় মাটিকে একত্রিত করে এবং মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা
বৃদ্ধি করে। রাবার গাছ থেকে সংগৃহীত লেটেক্স রাবার শিল্পের প্রধান কাঁচামাল।
বিশ্বজুড়ে অনেক শিল্পক্ষেত্রে যেমন গাড়ির টায়ার টিউ ব ফুটবল ইলেকট্রিক
ইনস্টলেশন ইত্যাদির রাবার দিয়ে তৈরি করা হয়।
রাবার্তা আসো প্রক্রিয়াকরণ শিল্প কর্মসংস্থানের ব্যাপক সুযোগ তৈরি হয়।
স্থানীয় ও গ্রামের মানুষেরা জন্য এটি একটি স্থায়ী কর্মস্থান হিসেবে বিবেচিত
হচ্ছে। গ্রামের অর্থনৈতিক উন্নয়নের রাবার গাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে
পারে। বিশেষ করে যেসব এলাকায় প্রচলিত ফসলের চেয়ে বেশি আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে
সেখানে রাবার চাষ একটি নতুন পদ্ধতি হিসেবে কাজ করতে পারে।
রাবার গাছের অপকারিতা।
সমাজে প্রত্যেকটা জিনিসেরই যেমন উপকার রয়েছে তেমনি অপকারিতা রয়েছে। যদিও
রাবার গাছ বহুমুখী উপকার প্রদান করে থাকে তবুও এর কিছু নীতি বাচক দিক রয়েছে যা
সুপরিকল্পিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মোকাবেলা করা প্রয়োজন। অযথা বন উজার ও
প্রাকৃতিক জীববৈচিত্রের হ্রাস রাবার চাষের জন্য বৃহৎ পরিসরে ভূমি
পরিণত করলে বনাঞ্চলের হ্রাস এবং প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ
মালদ্বীপ ভ্রমণ গাইড ও ১০ টি পর্যটন এলাকা।
একাধিকবার আবার চাষের ফলে মাটির পুষ্টি উর্বরতা কমে যায় পরে যদি পর্যাপ্ত
পরিমাণ সার প্রয় োগ করা পরিবেশ বান্ধব চাষাবাদ করা যাবে না। চাষাবাদের ফলে
মাটির উর্বর্তী শক্তি কমে যায়। রাসায়নিক সারকে নাশকের অতিরিক্ত ব্যবহারে
মাটির স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক ফেলতে পারে। রাবার গাছের কিছু নির্দিষ্ট পতঙ্গ
এবং রোগের জন্য সংবেদনশীল সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকলে এই পতঙ্গ গাছের বৃদ্ধি ও
উৎপাদন নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
রাবার গাছ চাষ পদ্ধতি ।
রাবার গাছের সঠিক চাষ পদ্ধতি ব্যবহার করলে অধিক পরিমাণ ফলন পাওয়া যায়।
বাংলাদেশে আবহাওয়া এবং জলবায়ু রাবার চাষের জন্য অনেকটা উপযোগী তবে সে রকম
ভাবে রাবার চাষ শুরু হয়নি। কেবলমাত্র কিছু জায়গায় যাওয়ার যেমন
বাংলাদেশে পাহাড়ি অঞ্চলে জনপদ রয়েছে তারা এরা আবার চাষ করে থাকে। উষ্ণ আদ্র
আবহাওয়া রাবার গাছের জন্য উপযোগী যা বাংলাদেশের আবহাওয়ার সাথে খাপ খেয়ে বড়
হতে পারবে।
সুস্থ ও উদ্বোধনশীল রাবার গাছের জন্য ভালো মানের বীজ বাছাই করা অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। বিষ পরিষ্কার ও সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে যাতে চারা উৎপাদনের
জন্য উপযোগী হয়। প্লিজ অবশ্যই পুষ্ট ও সতেজ এবং রোগবালায় মুক্ত হতে হবে এবং
বিষ পরিষ্কার করে আগের থেকে প্রস্তুত করতে হবে। পিস থেকে চারা উৎপাদনের
জন্য গুলোকে সঠিকভাবে মাটিতে রোপন করতে হবে। পর্যাপ্ত দূরত্ব বজায় রেখে
পেজগুলোর রোপন করতে হবে যেন গাছগুলোকে একে অপরের ভিত্তিতে যাতে বাধা সৃষ্টি না
করে।সময়মতো শেষের ব্যবস্থা করতে হবে যেন চারাগুলো খুব সহজে বের হতে পারে।
রাবার কিভাবে সংরক্ষণ করা হয়।
সাধারণত রাবার গাছের লেটেস্ট নামক রস থেকে রাবার সংগ্রহ করা হয়। রাবার সংরক্ষণ
করতে রাবার চাষীরা সর্বপ্রথমে রাবার বাগানের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। রাবার চাষ
অনেকটা আমার দেশে খাজুরের রস সংগ্রহ করার মতই। এক্ষেত্রে রাবার চাষীরা পাহাড়ের
দুর্গম পাহাড়ে রাবার বাগানে ধারালো অস্ত্র নিয়ে গাছের বাকল সুন্দরভাবে কেটে
নিচে ছোট একটি রাবার রস সংগ্রহ করে। এক্ষেত্রে চাষিরা প্রথমে গাছের বাকল
ছাদে ওঠার সিঁড়ির মতো করে কেটে নেয় এবং নিচে একটি বাঁশ দিয়ে তৈরি একটি লালা
স্থাপন করে যেন রসগুলো শুয়ে শুয়ে লালা দিয়ে বিয়ে করতে পারে।
লালার নিচে একটি বাতি বসানো থাকে বাড়িতে এসে জমা হয় এবং রসগুলো
অনেকটা ধীরগতিতে পড়ে বলে অনেক সময় প্রয়োজন হয় রাবার রস সংগ্রহ করতে এজন্য
চাষীরা এর রস আগের দিন বিকেলে হাঁড়ি পেতে রেখে চলে আসে। পরের দিন সকালে রস
সংগ্রহ করার জন্য বড় বড় দাম নিয়ে বাগানে চলে যায় এবং পার্টি থেকে শেরস
সংগ্রহ করে থাকে। এভাবেই মূলত রাবার সংরক্ষণ করতে হয় এরপরে প্রক্রিয়া
করা হয় ।
রাবার গাছের পাতা ও অন্যান্য অংশের ব্যবহার।
রাবার গাছ সাধারণত লেটেস্ট উৎপাদনের জন্যই ব্যবহার হয় না এর অন্যান্য অংশ
বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। রাবার গাছের পাতা প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হতে
পারে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে পাতার বিভিন্ন ধরনের জীবাণু নাশক এবং
এন্টিঅক্সিডেন্ট উৎপাদন পাওয়া যায়। পাতা থেকে প্রাপ্ত উপাদানগুলোতে পদাও
বিরোধী গুণাগুণ থাকতে পারে এবং স্থানীয় সম্প্রদায় এ পাতা ব্যবহার করে বিভিন্ন
গৃহস্থালি উপাদান তৈরি করে থাকে।
এর আরো অংশের ব্যবহার হয়ে থাকে যেমন গাছের বাকল ও তোনা অনেক ক্ষেত্রে কার বা
ইন্সুরেন্স উপকরণ হিসেবে কাজে লাগে। প্রাকৃতিক খাদ্য পদার্থ তৈরি করা হয়। এবং
ব্যবহৃত হতে পারে আলবাবপত্র কাঠের কাজের জন্য পাহাড়ি অঞ্চলেও অনেক সময়
বিভিন্ন ব্যবহৃত হয় । অনেক সময় এগুলো অনেকটা লম্বা হয় কারেন্টের খুঁটি
হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বাংলাদেশের রাবার চাষের বর্তমান অবস্থা।
বাংলাদেশের কৃষি খাত দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত ফসলের উপর নির্ভরশীলতা বাড়ছে। তবে
বৈশ্বিক বাণিজ্য ওবর্তিত বাজারের চাহিদা অনুসরণ করে নতুন ফসলের সন্ধান ও
প্রয়োগ একটি অপরিহার্য বাস্তবতা হয়ে উঠেছে। রাবার গাছের চাষ বাংলাদেশের
কৃষকদের জন্য নতুন এক দিগন্ত খুলে দিয়েছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সরকার রাবার
চাষের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ অর্থায়ন ও গবেষণা প্রকল্প গুলো সরকার ও
বেসরকারি খাত মেলে পরিচালিত করছে। রাবার চাষের জন্য নির্দিষ্ট নীতিমালা ও চাষের
গাইড লাইন কৃষকদের দেওয়া হচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ
নেপাল টুর প্যাকেজ ফ্রম বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের মাটি অত্যন্ত উর্বর এবং এ দেশের জলবায়ু রাবার চাষের জন্য অত্যন্ত
উপযোগী। তাই দিন দিনে যেমন রাবারের চাহিদা বাড়ছে তেমনি রাবার চাষের চাহিদা
ও বাড়ছে। বাংলাদেশের মাটির উর্বরতা উপযোগী জলবায়ু কৃষি সংস্কৃতির কারণে
রাবার চাষে অনেক সম্ভাবনা রয়েছে তবে কিছু বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ রয়েছে। আধুনিক
চাষাবাদের প্রযুক্তি ও ব্যবস্থাপনার অভাব রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে
রাবার চাষের প্রতিযোগিতা মোকাবেলা। বন্যা খরা ও অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের
কারণে এর উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে ।
রাবার প্রক্রিয়াজাতকরণ।
আপনি হয়তো বা জেনে থাকবেন যেকোনো একটি গাছের কস দিয়ে আবার তৈরি করা
হয়। আজ আমি আপনাদের জানাবো কিভাবে রাবার কস থেকে
সম্পূর্ণ একটি রাবার তৈরি করা হয় জা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কাজে
লাগে আমি আপনাদেরকে সে বিষয় সম্পর্কে জানাবো। রাবার কাছ থেকে কর সংগ্রহ করতে
প্রথমে এর বাকল কাটতে হয় এবং পর সংগ্রহ করা হয়। এর কর সংগ্রহ করার পদ্ধতি
অনেকটা আমাদের দেশের খেজুর রস সংগ্রহ করার মত।
চাষিরা এরা আবার রস সুস্থ করার পরে তা বড় ড্রামে করে একটার উদ্দেশ্যে পাঠায়।
এগুলো একটু নির্দিষ্ট মাত্রায় কিছু মেডিসিন মিশিয়ে এটা বিশাল একটা ড্রেনের
মধ্যে স্তুপ করে রেখে দেয়। এক থেকে দুই দিন রাখার পরে রাবারগুলো জমে অনেকটা
শক্ত হয়ে যায় । এরপর এটিকে ওখান থেকে উঠিয়ে এর ভিতরে পানি নিষ্কাশনের জন্য
বড় প্রেসার মেশিনের মধ্যে দিয়ে নেওয়া হয়। পেশার মেশিনের মধ্য দিয়ে
ব্যাবহার গুলোকে নেওয়ার ফলে এর মধ্যে কর পানি টিপে বের হয়ে যায় ।
এভাবেই একটি সম্পূর্ণ রাবার তৈরি হয়ে যায় পরবর্তীতে এগুলো ব্যবহার করার জন্য
এগুলোকে গলিয়ে বিভিন্ন প্রকার কেমিক্যাল মিশিয়ে বিভিন্ন আমাদের বিভিন্ন
দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করা হয়। যেমন গাড়ির টায়ার, বিভিন্ন প্রকার
ইনসুলেটর বিভিন্ন প্রকার ইত্যাদি কাজের ব্যবহার করা হয় ।
শেষ কথা।
প্রিয় পাঠক পাটিকা আজকে আমি আপনাদেরকে রাবার সম্পর্কে এ টু জেড আলোচনা করলাম
আশা করি আপনারা সবাই বুঝতে পারছেন। আশা করছি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা
রাবার সম্পর্কে সমস্ত কিছু জানতে পারবেন। আমি চেষ্টা করেছি আপনাদেরকে সমস্ত
কিছু ভালোভাবে বোঝানোর ভালোভাবে সবকিছু তুলে ধরার যদি এর মধ্যে কোন কিছু তুলে
ধরা বাকি বা ভুলভ্রান্তি থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্টে জানাবেন আমরা তা
সমাধানের চেষ্টা করব ।
আমার লেখাগুলো যদি আপনাদের ভালো লাগে লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই লেখাটির শেয়ার
করবেন এবং আপনাদের পরিচিত মানুষদের দেখার সুযোগ করে দিবেন। আর যদি লেখার মধ্যে
কোন প্রকার ভুল ত্রুটি থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমরা আপনাদের
কমেন্টের রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করব আল্লাহ হাফেজ।
স্বপ্ন পথ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url