লবঙ্গ গাছ – চাষ পদ্ধতি, উপকারিতা ও এর ব্যবহার

লবঙ্গ গাছ – চাষ পদ্ধতি, উপকারিতা ও এর ব্যবহার। লবঙ্গ গাছ একটি সুগন্ধযুক্ত সবুজ গাছ যা মূলত এর জন্য বিখ্যাত। সাধারণত কুড়ি আমাদের কাছে লবঙ্গ নামে পরিচিত। রান্নার মসলা হিসেবে লবঙ্গ ব্যবহৃত হলেও এর অনেক গুনাগুন এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এছাড়াও বাণিজ্যিকভাবে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
লবঙ্গ-গাছ চাষ-পদ্ধতি-উপকারিতা-ও-এর-ব্যবহার
বাংলাদেশের মশলা বাজারে সবসময় বেশি হলেও আমাদের দেশে খুব একটা এগুলো জন্মে না বা  উৎপাদন হয় না। আমাদের দেশের আবহাওয়া যেটা চাষের জন্য খুব একটা উপযোগী না হয় এ চাষ সীমিত বললেই চলে। ফলে আমাদের দেশের অধিকাংশ লবঙ্গ আমরা নির্ভর এ কারণে লবঙ্গ গাছ নিয়ে গবেষণা এবং চাষাবাদ বাড়ানোর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে লবঙ্গের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।লবঙ্গ গাছ – চাষ পদ্ধতি, উপকারিতা ও এর ব্যবহার লবঙ্গ গাছের পরিচর্যা তুলনামূলক সহজ হলেও ফল পেতে প্রচুর সময় লাগে। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি ফসল। এর ফলন শুরু হয় সাধারণত 6 থেকে সাত বছর পর থেকে। সঠিক পরিচর্যা এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে এই গাছ চাষ করলে কৃষকরা লাভবান হতে পারে এবং আমদানি নির্ভরতা অনেকাংশে কমে আসবে।

পেজ সূচিপত্রঃ নিচের যে অংশ থেকে পড়তে চান ক্লিক করুন। 

লবঙ্গ গাছের বৈজ্ঞানিক পরিচিতি

প্রত্যেকটি গাছেরই বৈজ্ঞানিক নাম রয়েছে লবঙ্গ গাছের বৈজ্ঞানিক নাম হল Syzygium oromaticum এটি Myrtaceae পরিবার ভুক্ত একটি গাছ। এই পরিবারভুক্ত গাছের প্রায় প্রতিটি গাছই গাছের র্ভুক্ত অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং অধিকাংশ গাছে রয়েছে ঔষধি গুণাবলী এবং সুগন্ধি। আমাদের দেশে এই গাছ খুব একটা দেখা যায় না চাষাবাদ একেবারে নাই বললেই চলে কারণ আমাদের দেশের জলবায়ু আবহাওয়া এই গাছের জন্য খুব একটা উপযোগী না ।

ফলে আমাদের দেশের অধিকাংশ লবঙ্গ আমরা নির্ভর এ কারণে লবঙ্গ গাছ নিয়ে গবেষণা এবং চাষাবাদ বাড়ানোর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে লবঙ্গের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। লবঙ্গ গাছের পরিচর্যা তুলনামূলক সহজ হলেও ফল পেতে প্রচুর সময় লাগে।লবঙ্গ গাছ – চাষ পদ্ধতি, উপকারিতা ও এর ব্যবহার। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি ফসল। এর ফলন শুরু হয় সাধারণত 6 থেকে সাত বছর পর থেকে। সঠিক পরিচর্যা এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে এই গাছ চাষ করলে কৃষকরা লাভবান হতে পারে এবং আমদানি নির্ভরতা অনেকাংশে কমে আসবে।

লবঙ্গ গাছের বৈশিষ্ট্য ও গঠন

লবঙ্গ গাছ একটি মাঝারি আকারে চির সবুজ গাছ যার সাধারণত কে ১২ মিটার লম্বা হয়। উপযুক্ত পরিবেশ পেলে কখনো কখনো এটি ১৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। পাতাও উপবৃত্তিকার চকচকে কারোর সবুজ। পাতার কিনারায় মসৃণ এবং পাতা থেকে একটি মৃদু সুগন্ধ বের হতে থাকে। ফুল সাধারণ তো লালচে বর্ণের হয় এবং তা পরে  কুরীতে পরিণত হয়। এই কুড়ি শুকিয়ে একসময় লবঙ্গ তৈরি করা হয়। ফল সাধারণত খুবই কম হয় এর কুড়ি ব্যবহার হয় বলে বিশ থেকে বংশবিস্তার খুব কম ঘটে। এর মূল বৈশিষ্ট্য হল তীব্র গন্ধযুক্ত সাধারণত এর গন্ধের কারণেই মসলা হিসেবে এটি ব্যবহার করা হয়।

একটি গাড়ি সাধারণত ৫০ থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত ফল দিতে সক্ষম যা একটি মানুষের গড়ায় সমান। একটি প্রাপ্তবয়স্ক গাছ থেকে দুই থেকে চার কেজি শুকনো লবঙ্গ উৎপন্ন করতে পারে।

লবঙ্গ গাছ কোথায় পাওয়া যাবে

লবঙ্গ গাছের উৎপত্তি সাধারণত ইন্দোনেশিয়ার মুলুক দ্বীপপুঞ্জে। বর্তমানে একটি উষ্ণ জলবায়ু বিশিষ্ট অনেক দেশেই পাওয়া যায়। বাংলাদেশে খুব সীমিত আকারে চট্টগ্রাম বান্দরবান রাঙ্গামাটি সিলেট পাহাড়ী অঞ্চলে দেখা যায়। পরীক্ষামূলকভাবে বান্দরবানের থানচি ও রুমা এলাকায় লবঙ্গ চাষে ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে বলে আশা করা যাচ্ছে। তাছাড়া কিছুই গবেষণা ইনস্টিটিউট গুলো লবঙ্গ চাষে কোষের ঘটনার কাজ চলছে।
লবঙ্গ-গাছ চাষ-পদ্ধতি-উপকারিতা-ও-এর-ব্যবহার

বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে লবঙ্গের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। লবঙ্গ গাছের পরিচর্যা তুলনামূলক সহজ হলেও ফল পেতে প্রচুর সময় লাগে। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি ফসল। এর ফলন শুরু হয় সাধারণত 6 থেকে সাত বছর পর থেকে। সঠিক পরিচর্যা এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে এই গাছ চাষ করলে কৃষকরা লাভবান হতে পারে এবং আমদানি নির্ভরতা অনেকাংশে কমে আসবে।

লবঙ্গ গাছের চাষাবাদ পদ্ধতি

সাধারণত দুই পদ্ধতিতে লবঙ্গ গাছ চাষ করা যায়  বীজ সংগ্রহ করে এবং কলমে ছাড়া রোপন করে। চারা রোপনের জন্য ৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা প্রয়োজন। প্রথমে ২০ থেকে চারা তৈরি করে নিতে হবে। থেকে চারা তৈরি করতে দুই বছরের সময়ের প্রয়োজন হয় এবং কাঙ্খিত ফল পেতে পাঁচ থেকে ছয় বছরের সময় লাগে। ছয় মিটার দূরে দূরে গাছ লাগাতে হবে এবং এর জন্য গর্ত তৈরি করতে হবে প্রতিটি গর্তে ১০ কেজি সমান গোবর সার দিতে হবে।

গাছ থেকে পাকা ফল সংগ্রহ করে এবং ওখান থেকে পিসি সংগ্রহ করে তার সঙ্গে সঙ্গে এরকম করতে হবে। চারা বয়স দুই বছর হলে তা কাঙ্খিত স্থানে রোপন করতে হবে।লবঙ্গ গাছ – চাষ পদ্ধতি, উপকারিতা ও এর ব্যবহার।
গাছ রোপনের পূর্বে অবশ্যই মাটি ভালোভাবে তৈরি করে নিতে হবে এক্ষেত্রে গোবর সার এবং অ্যাজোস্পিরিলাম  এর সঙ্গে মিশিয়ে ৩০ সেমি দূরে দূরে গর্ত তৈরি করতে হবে। লবঙ্গ সাধারণ তো গ্রীষ্মকালীন আবহাওয়ায় রোপণ করলে ভালো হয়। এই গাছের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা ৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রী হিসেবে ধরা হয়। এ গাছ ৮ থেকে ১২ মিটার লম্বা হয় এবং গাছে ফল ধরতে পাঁচ থেকে ছয় বছর সময় লাগে কিন্তু একবার ফল দেওয়া শুরু করলে একটানা 80 বছর ফল দিয়ে থাকে।

লবঙ্গ কিভাবে সংগ্রহ সংরক্ষণ করা হয়

বাংলাদেশের এর জন্য প্রয়োজনীয় আবহাওয়া না থাক লবঙ্গ চাষ খুব একটা দেখা যায় না। তাছাড়া এটা দীর্ঘমেয়াদি ফসল হওয়ায় অনেক চাষী এটা চাষ করতে চায় না। তাছাড়া আমাদের দেশে সমতল ভূমিতে এগুলো ঠিকমতো জন্মাতে চায়না এবং প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ না থাকায় আমাদের দেশের চাষ খুবই কম। এটা সাধারণত দীর্ঘ মেয়াদী একটি ফসল রোপনের পাঁচ থেকে ছয় বছর পরে ফল দিয়ে থাকে।

এটা সাধারণ ত ফুল ফোটার আগেই কুড়ি তুলে নেওয়া হয় আর এই আমরা মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। এর যদি এর ফুল ফুটে যায় তাহলে এটা মসলা হিসেবে কাজ করে না তাই ফুল ফুটার আগেই এটি সংগ্রহ করতে হবে। এর গুরু সংগ্রহ করে ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করা হয়। পরে তা পলিথিনে মরে বাজারজাত করা হয়।

লবঙ্গ গাছের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

গবেষক এর   তথ্যমতে, প্রতি ১০০ গ্রাম লবঙ্গে, প্রোটিন ৭ গ্রাম, লিপিড ১৪ গ্রাম,কার্বোহাইড্রেট ৬৫ গ্রাম , সুগার ২ গ্রাম , শক্তি ২৭৪ কিলো-ক্যালোরি এবং ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে ৩৪ গ্রাম। এছাড়া লবঙ্গে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ রয়েছে যেমন পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি।

লবঙ্গে প্রচুর পরিমাণে উপকারিতা রয়েছে। লবঙ্গ দাঁতের ব্যথা দূর করে বাড়ির ক্ষয় রোধ করে মুখের দুর্গন্ধ রোধ করে। পেপসোডেন্ট তৈরিতে লবঙ্গ মুখ্য উপাদান। বমি বমি ভাব দূর করে আপনি যদি বাসে বা অন্য কোন জায়গায় ট্রাভেল করতে যান অনেক সময় বমি বমি ভাব হলে একটি লবঙ্গ মুখের মধ্যে দিয়ে দিন সঙ্গে সঙ্গে বমি বমি ভাব দূর হয়ে যাবে। তাছাড়া মাথাব্যথাও রোধে লবঙ্গের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে।এছাড়া যাদের খাবারে ভর্তি খুব একটা রুটি থাকে না তাদের জন্য গাড়ি কারণ এটি খেলে মুখের রুচি বৃদ্ধ পায়।

লবঙ্গ গাছের ঔষধি গুনাগ

লবঙ্গে প্রচুর পরিমাণে ওষুধি গুণাগুণ রয়েছে যা শুনলে আপনি অবাক হবেন। এর ঔষধি গুনাগুনের কারণে অনেক সময় একে ঔষধি গাছ বলা হয়। যেমন দাঁতের ব্যথায়  কার্যকরী সমাধান কারণে এটি দাঁতের ব্যথা দূর করে মারির ক্ষয় রোধ দূর করে মুখের দুর্গন্ধ থাকলে এবং পেপসোডেন্ট তৈরিতে এটি মুখ্য উপাদান হিসেবে কাজ করে। এছাড়া ববি ববি ভাব দূর করে যেমন আমরা অনেক সময় বাসে বা কোথাও যদি জার্নি করতে চাই অনেক সময়ই আসে তখন একটি লবঙ্গ মুখের মধ্যে দিলে বমি বমি ভাব কমে যাবে।

ক্লান্তি বা রোদে ঘোরাঘুরি করে অনেক সময় মাথাব্যথার কারণ হয় এ মাথা ব্যাথা এবং ক্লান্তি দূর করতে লবঙ্গের জুড়ি নেই।লবঙ্গ গাছ – চাষ পদ্ধতি, উপকারিতা ও এর ব্যবহ। আমরা অনেকেই আছি যারা খাবারের প্রতি খুব একটা রুচি থাকে না যেমন মাছ মাংস ভাত এগুলো খাওয়ার কোন উপকার ইচ্ছাই থাকে না। প্রতিদিন সকাল।। লবঙ্গ চূর্ণ খালি পেটে খেলে মুখের রুচি বৃদ্ধি পায়। ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে অনেক উপকারী বস্তু হলো লবঙ্গ। এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তোকে সংক্রমণ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে।

অঙ্গের অর্থনৈতিক গুরুত্ব ও বাজার চাহিদা

লবঙ্গের অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম।লবঙ্গ গাছের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক গুরুত্ব হলো এর কুঁড়ি থেকে উৎপাদিত মসলার চাহিদা ও বাজারমূল্য। বাংলাদেশে প্রতিবছর হাজার হাজার টন লবঙ্গ আমদানি করা হয় ভারত, ইন্দোনেশিয়া ও তাঞ্জানিয়া মত দেশ থেকে। দেশের বাজারে লবঙ্গের চাহিদা সব সময় থাকে বিশেষ করে রমজান ও কোরবানির ঈদের সময় এই চাহিদা আরো বেড়ে যায়।
লবঙ্গ-গাছ চাষ-পদ্ধতি-উপকারিতা-ও-এর-ব্যবহার


 কৃষকরা যদি । আমাদের দেশের কৃষকরা যদি পাহাড়ি এবং সমতল ভূমিতে এটি চাষ করার উদ্যোগ নেয় তাহলে বিদেশ থেকে আমদানি অনেকাংশ কমে যাবে। হেক্টর জমিতে যদি ৪০০-৪৫০টি লবঙ্গ গাছ লাগানো যায় এবং প্রতিটি গাছ থেকে বছরে ২ কেজি করে লবঙ্গ পাওয়া যায়, তাহলে বছরে কমপক্ষে ৮০০ কেজি উৎপাদন সম্ভব  যার বাজার মূল্য প্রায় ১৬-১৮ লক্ষ টাকার মত। ফলে লবঙ্গ চাষ আমাদের বৈদেশিক আমদানি হতে অনেকটা স্বস্তি দিতে পারে।

লবঙ্গ গাছ সংরক্ষণ এবং চাষে চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশের এর জন্য প্রয়োজনীয় আবহাওয়া না থাক লবঙ্গ চাষ খুব একটা  দেখা যায় না। তাছাড়া এটা দীর্ঘমেয়াদি ফসল হওয়ায় অনেক চাষী এটা চাষ করতে চায় না। তাছাড়া আমাদের দেশে সমতল ভূমিতে এগুলো ঠিকমতো জন্মাতে চায়না এবং প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ না থাকায় আমাদের দেশের চাষ খুবই কম। এটা সাধারণত দীর্ঘ মেয়াদী একটি ফসল রোপনের পাঁচ থেকে ছয় বছর পরে ফল দিয়ে থাকে।

এটা সাধারণ ত ফুল ফোটার আগেই কুড়ি তুলে নেওয়া হয় আর এই আমরা মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি।লবঙ্গ গাছ – চাষ পদ্ধতি, উপকারিতা ও এর ব্যবহার। এর যদি এর ফুল ফুটে যায় তাহলে এটা মসলা হিসেবে কাজ করে না তাই ফুল ফুটার আগেই এটি সংগ্রহ করতে হবে। এর গুরু সংগ্রহ করে ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করা হয়। পরে তা পলিথিনে মরে বাজারজাত করা হয়।

ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও গবেষণার দিকে

লবঙ্গ চাষের সম্ভাবনা বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে অনেকটা ভালো। বাংলাদেশের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর অধিদপ্তর এবং কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট চাইলে প্রতিকূল আবহাওয়ায় উৎপাদন করা যায় এমন একটি জাত উদ্ভাবন করে লবঙ্গ চাষের বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। মানসম্মত ছাড়া বিতরণ সঠিক বিপন্ন গড়ে তুলে লবঙ্গ গাছ কে একটি অর্থকারী ফসলের রূপান্তর করতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় এবং কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট  এর রোগ প্রতিরোধ এবং প্রতিকার বিষয়ে এবং উৎপাদন পদ্ধতি প্রক্রিয়াজাতকরণ নিয়ে গবেষণা চালালে এ ফসল আরো বিকশিত হতে পারে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আর্টিকেলটিতে চাষ সংরক্ষক এবং এর জাত সমস্ত কিছু নিয়ে আলোচনা চেষ্টা করেছি। আশা করি উপরের আর্টিকেলটিতে আপনারা লবঙ্গ সম্পর্কে সমস্ত কিছু বুঝতে পেরেছেন। আশা করছি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা রাবার সম্পর্কে সমস্ত কিছু জানতে পারবেন।লবঙ্গ গাছ – চাষ পদ্ধতি, উপকারিতা ও এরব্যবহার।  আমি চেষ্টা করেছি আপনাদেরকে সমস্ত কিছু ভালোভাবে বোঝানোর ভালোভাবে সবকিছু তুলে ধরার যদি এর মধ্যে কোন কিছু তুলে ধরা বাকি বা ভুলভ্রান্তি থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্টে জানাবেন আমরা তা সমাধানের চেষ্টা করব ।

আমার লেখাগুলো যদি আপনাদের ভালো লাগে লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই লেখাটির শেয়ার করবেন এবং আপনাদের পরিচিত মানুষদের দেখার সুযোগ করে দিবেন। আর যদি লেখার মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি থাকে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমরা আপনাদের কমেন্টের রিপ্লাই দেয়ার চেষ্টা করব আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্বপ্ন পথ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url